ওয়েব ডেস্ক: মুখ্যমন্ত্রী দিন কয়েক আগে বলেছিলেন, এবার সরকারের লক্ষ্য হল শিল্প স্থাপন এবং কর্মসংস্থান তৈরি করা। সেদিকে লক্ষ্য রেখেই এবারের দুয়ারের সরকার কর্মসূচিতে কর্মসংস্থানের বিষয়টিকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। এব্যাপারের কারিগরি শিক্ষা দফতরকে বিশেষ দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
পরবর্তী দুয়ারে সরকার ২ জানুয়ারি থেকে। সেই দিন থেকেই ক্যাম্পগুলিতে প্রশিক্ষণ এবং কর্মসংস্থানের ব্যাপারে সরকারের বিশেষ উদ্যোগ শুরু হতে চলেছে। এব্যাপারে ডিরেক্টরেট অফ ভোকেশনাল এডুকেশন অ্যান্ড ট্রেনিং বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে। সেখানে সরকারের নতুন পদক্ষেপের কথা বলা হয়েছে। সরকারি সূত্রে খবর প্রথম পর্যায়ে প্রশিক্ষণ দিয়ে মাসে ১০ হাজার কর্মসংস্থান তৈরির লক্ষ্যমাত্রা রাখা হয়েছে। এই লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করা গেলে পরবর্তী পর্যায়ে তা আরও বাড়ানো হবে।
১০ কোটি কোভিড টিকা-করণের মাইলফলক ছুঁল বাংলা
এই কাজে সাহায্য করতে ইতিমধ্যেই আমার কর্মদিশা নামে একটি অ্যাপ তৈরি করা হয়েছে। দুয়ারে সরকার শিবিরে থাকা সরকারি কর্মীরা এই অ্যাপের মাধ্যমেই সেখানে যাওয়া যুবক-যুবতীদের সাহায্য করবেন। শিবিরগুলিতে বৃত্তিমূলক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষকরাও হাজির থাকবেন বলে জানা গিয়েছে। এঁরাই কাউন্সিলরের ভূমিকায় থাকতে চলেছেন ক্যাম্পগুলিতে।
আইনের ধারা উল্লেখ করে রাজ্যের বিরুদ্ধে কড়া টুইট ধনখড়ের
সরকারি সূত্রে খবর, শিবিরগুলিতে বেসরকারি সংস্থাও থাকবে। প্রশিক্ষণ দেওয়ার খরচ তারাই দেবে। পাশাপাশি প্রশিক্ষণ দেওয়ার পরে ভাতাও দেবে বেসরকারি সংস্থাগুলি। অর্থাৎ প্রশিক্ষণ শেষে কর্মনিশ্চয়তা রয়েছে বলে দাবি করা হয়েছে সরকারি সূত্রে। প্রশিক্ষণ পাওয়ার পরে যুবক-যুবতীরা তাঁদের যোগ্যতা ও ইচ্ছা অনুযায়ী কাজ বেছে নিতে পারবে বলেও সরকারি সূত্রে দাবি করা হয়েছে।