ওয়েব ডেস্ক: হায়দ্রাবাদের ভারত বায়োটক সংস্থার তৈরি এই ভ্যাকসিন সম্পূর্ণ দেশীয় পদ্ধতিতে তৈরি করোনা টিকা। ভারতে এই ভ্যাকসিনের জরুরি ভিত্তিতে প্রয়োগের অনুমতি মিললেও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অনুমোদন বা জরুরি ভিত্তিতে প্রয়োগের অনুমতি পায়নি কোভ্যাক্সিন। কিন্তু কোভ্যাক্সিন টিকা প্রাপ্ত বিদেশযাত্রীদের যে চরম সমস্যার মুখে পড়তে হচ্ছে, দ্রুত তার সমাধানের চেষ্টা করা হবে বলেও জানানো হয়েছে।
তবে এই ব্যাপারে WHO এর তরফে টুইট করে বলা হয়েছে, “আগামী সপ্তাহেই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও বিশেষজ্ঞদের একটি দলের বৈঠক হওয়ার কথা। ওই বৈঠকে টিকার ঝুঁকি ও উপযোগিতা নিয়ে পর্যালোচনার পর কোভ্যাক্সিনকে জরুরি ভিত্তিতে টিকা প্রদানের তালিকার অন্তর্ভুক্ত করা হবে কিনা, তা নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।”
তৃতীয় দফার ট্রায়াল শেষের আগেই ভারতে জরুরি ভিত্তিতে টিকা প্রয়োগের অনুমতি পেয়েছিল কোভ্যাক্সিন। ট্রায়াল পর্ব শেষ করার পরই ভারত বায়োটেক সংস্থার তরফে জানানো হয়েছিল, তৃতীয় দফার ট্রায়ালে কোভ্যাক্সিন ৭৭.৮ শতাংশ কার্যকরী হিসাবে প্রমাণিত হয়েছে। কিন্তু বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অনুমোদন না থাকায় একাধিক দেশেই এই টিকা গ্রহণযোগ্য নয়।
বিক্ষোভরত ২ কৃষককে ‘পিষে’ দিল মন্ত্রীর কনভয়ের গাড়ি, কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রীর ছেলের বিরুদ্ধে FIR
WHO সূত্রে খবর, সংস্থাতে ছাড়পত্রের জন্য জমা পড়া কোনও কিছু বা জরুরি ভিত্তিতে ছাড়পত্র চেয়ে কোনও আবেদন জমা পড়লে, সেক্ষেত্রে চুড়ান্ত গোপনীয়তা বজায় রাখা হয়। ছাড়পত্র বা অনুমোদনের জন্য বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কাছে যদি কোনও পণ্য জমা পড়ে সেক্ষেত্রে সেই পণ্য অনুমোদনের বিষয়টি ক্রমান্বয়ে প্রকাশ করে WHO।