ওয়েব ডেস্ক: এইদিন বুধবার দলিও বৈঠক ডাকেন প্রদেশ সভাপতি। ভোটে ভরাডুবি নিয়ে সেখানে আলোচনা হলেও বৈঠকে দেখা গেল না মান্নানের মতো বর্ষীয়ান নেতাদের।
অধীর যখন ঘুরে দাঁড়ানোর কথা বলছেন, কাকতালীয় ভাবে তখনই কার্যত বিদ্রোহ ঘোষণা করে দলীয় পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন সোমেন পুত্র রোহন মিত্র। তবে বিষয়টির গুরুত্ব দিচ্ছেন না প্রদেশ সভাপতি। তাঁর মন্তব্য,’সোমেন মিত্রকে শ্রদ্ধা করি। তাঁর পুত্র স্নেহের। সে কি করবে, তাঁর ব্যক্তিগত ব্যাপার। তার জবাব দেব না।’
উপনির্বাচনে ভবানীপুর আসনে লড়া নিয়ে আলোচনা চূড়ান্ত হয়নি। কিন্তু বাকি আসনে লড়ার কথা জানিয়েছেন অধীর। বিধানসভা ভোটে আইএসএফের সঙ্গে যে কংগ্রেসের জোট হয়নি তা আরও একবার স্পষ্ট করার চেষ্টা করেছেন অধীর। তাঁর কথায়,’আগেও বলেছি সিপিএম পার্টির সঙ্গে আলোচনা করেছি। এখনও জোট ভাঙেনি। আবারও আলোচনা করব।’
বাম-কংগ্রেস শ্রমিক ইউনিয়নের ডাকে সাড়া রাজ্য সরকারের
এদিন দলীয় বৈঠকের ডাক দিয়েছিলেন অধীর। কিন্তু সেখানে আবু হাসেম খান চৌধুরী, সুনীল তিরকে, সুখবিলাস ভার্মার মতো কয়েকজন ছাড়া আর কাউকে দেখা যায়নি। কেন আবদুল মান্নানের মতো শীর্ষ নেতারা বৈঠক এড়ালেন তা নিয়ে কোনও প্রতিক্রিয়া দেননি প্রদেশ সভাপতি।