ওয়েব ডেস্ক: বিধানসভা নির্বাচনের ফল ঘোষণার আগেই করোনায় মৃত্যু হয়েছিল খড়দহের প্রার্থী কাজল সিনহার। তবে ফল ঘোষণার পর দেখা গিয়েছিল বিপুল ভোটে জয়ী হয়েছেন কাজলবাবু। বিধায়ক না থাকার কারনে সেখানে আগামী দিনে উপনির্বাচন। তার আগে ফের ওই এলাকার বিজেপি শিবিরে ভাঙন। মঙ্গলবার তৃণমূলে যোগ দিলেন সেখানকার প্রায় পাঁচশো বিজেপি কর্মী।
বিধানসভা নির্বাচনে প্রয়াত তৃণমূল প্রার্থী জয়লাভ করলেও বিলকান্দা ২ পঞ্চায়েত এলাকায় বেশ কিছু ভোটে পিছিয়ে ছিলেন তিনি। মূলত, মতুয়া অধ্যুষিত এলাকা হওয়ার কারণেই এই এলাকায় তৃণমূল কম ভোট পেয়েছিল বলে মনে করে রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞ মহল। মঙ্গলবার সৌগত রায়ের হাত ধরে খড়দহ বিধানসভার অন্তর্গত বিলকান্দা ২ পঞ্চায়েত এলাকার লেলিন গড়ের একটি সভায় তৃণমূলে যোগ দিলেন বিজেপি খড়দহ মণ্ডল ৩-এর সহ-সভাপতি সহ ৫০০ বিজেপি নেতা-কর্মী।
পুজোর আগেই সারানো হবে রাজ্যের সব রাস্তা, পুজো দেখার জন্য থাকছে বিশেষ পরিষেবা, ঘোষণা নবান্নের
এদিনের যোগদান প্রসঙ্গে সাংসদ সৌগত রায় বলেন, “লোকসভা এবং বিধানসভা ভোটে বিলকান্দা ২ নম্বর পঞ্চায়েতে আমরা পিছিয়ে পড়েছিলাম। এদিন ৪৫৫ জন যোগদান করলেন। যদি প্রতিটি পরিবারে ১০ জন করে লোক থাকে তাহলেই আমাদের ঘাটতি পূরণ হয়ে যাবে।”
শান্তিপুরে মহুয়া মৈত্র কে সঙ্গে নিয়ে প্রচার শুরু তৃণমূল প্রার্থীর
বিজেপি খড়দহ মণ্ডল ৩-এর সহ-সভাপতি প্রভাস কর দল বদলের পর এদিন বলেন, “বাংলার মানুষের পাশে থেকে উন্নয়নের কাজ করতে গেলে তৃণমূল কংগ্রেসের কোনও বিকল্প নেই। সেই কারণেই শতাধিক বিজেপি কর্মী তৃণমূল কংগ্রেসে যোগদান করলেন।”
