ওয়েব ডেস্ক: বিজেপি থেকে তৃনমূলে যোগদান অব্যাহত। একদা বাগদার বিধায়ক বিশ্বজিৎ দাস তৃণমূল কংগ্রেসে ফেরার পর বলেছিলেন, এতো সবে শুরু। দেখুন না কি হয়। তার পরেই ফুলশড়া গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্যা অনুশ্রী দাস সাহা ও চাঁদপাড়া বিজেপির যুব মোর্চার প্রাক্তন সভাপতি সহ ৫০০ বিজেপি কর্মী-সমর্থক যোগ দিলেন তৃণমূলে।
সূত্রের খবর, বিজেপির সংগঠনের নেতা অমিতাভ চক্রবর্তীর সঙ্গে রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষের একটা ঠাণ্ডা লড়াই চলছে। তার ফলে জেলায় জেলায় প্রবল গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব দেখা দিয়েছে। সুতরাং জেলায় কাজ করা কঠিন হয়ে পড়েছে বলে জানান দলত্যাগীরা। এই পরিস্থিতিতে তৃণমূল কংগ্রেসে যোগ দেওয়া ছাড়া আর কোনও বিকল্প পথ তাঁদের কাছে নেই বলে জানিয়েছেন।
তৃনমূল সরকারের “দুয়ারে সরকার” শিবিরে সাহায্যের জন্য হাজির সিপিএম
রবিবার বিকালে তাদের হাতে দলীয় পতাকা তুলে দেন তৃণমূল কংগ্রেসের বনগাঁ সাংগঠনিক জেলার সভাপতি আলো রানী সরকার ও গাইঘাটা পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য গোবিন্দ দাস। এদিনের এই যোগদান মেলায় উপস্থিত ছিলেন তৃণমূল নেত্রী ইলা বাগচী, বনগাঁ সাংগঠনিক জেলার চেয়ারম্যান শঙ্কর দত্ত-সহ দলের নেতা-কর্মীরা।
ভবানীপুরে মমতার বিরুদ্ধে প্রার্থী না দেওয়াই কংগ্রেস কে খোঁচা বিকাশের
এভাবে সংগঠন ভেঙে পড়ছে কেন? জবাবে বনগাঁ দক্ষিণের বিজেপি বিধায়ক স্বপন মজুমদার বলেন, ‘রাজ্য জুড়ে তালিবানি শাসন চলছে। তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে বিভিন্নভাবে ধমকানি, চমকানি এবং আমাদের কর্মকর্তাদের দলবদল করতে বাধ্য করা হচ্ছে। অস্তিত্ব রক্ষার তাগিদে তাঁরা দল ছাড়ছেন।’