আগামী সপ্তাহ থেকেই সুরু ঐতিহ্যময় রাস উৎসব। বর্তমান অতিমারির মধ্যে কিভাবে সচেতনতা এবং সতর্কতার মধ্যে এই উৎসব এর ঐতিহ্য কে ধরে রাখা যাই সেটাই এখন করতিপক্ষ এবং প্রশাসনের কাছে একটা বড় চ্যালেঞ্জ। তাই রাস উৎসবের আগে শনিবার শান্তিপুরে প্রশাসন এবং উদ্যোক্তাদের বৈঠকে জোর দেওয়া হল সচেতনতার উপরেই। সঙ্গে মেনে চলা হবে আদালতের নির্দেশও।
এক দিকে বিগ্রহ বাড়ি গুলির প্রাচীন ঐতিহ্যবাহী রাস উৎসব, অন্য দিকে নানা বারোয়ারির আকর্ষণীয় থিম প্যান্ডেল। এই ঐতিহ্য এবং আধুনিকতার মেলবন্ধনই এতদিন দেখে এসেছে সাধারণ মানুষ। তবে এইবার অতিমারির কারণে কিছু বিশেষ সতর্কতা নেওয়া হইছে। শনিবার তারই বৈঠক ছিল শান্তিপুর থানাই। এই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন প্রশাসনিক কর্তা রা এবং পূজা উদ্যোক্তা রা। সর্বসম্মত ভাবে সেখানে কিছু সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হই।
আরও পরুন: ‘করোনার মৃত ব্যক্তি’ বাড়িতে পৌঁছালেন শ্রাদ্ধ অনুষ্ঠানের আগে
শান্তিপুর শহর এবং গ্রামীণ এলাকায় প্রচুর সংখ্যায় বারোয়ারির রাস উৎসব পালিত হয়। এ ছাড়াও নানা বিগ্রহ বাড়ি তো আছেই। এই রাসের সময় মানুষের ঢল নামে শান্তিপুরে। তবে বিধি মেনে কিভাবে এইবারের পূজা করায়াই সেইদিকেই জোর দেওয়া হচ্ছে। তবে সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে যে অনেক বারোয়ারি এইবার তাদের পূজা নামমাত্র করে করবে।