ওয়েব ডেস্ক: রবিবারের ঘটনা প্রবাহে পাক প্রধানমন্ত্রী প্রথমে আফগানিস্তানের ব্যাপারে জো বাইডেন সরকারের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে সরব হন এবং বিদেশি শক্তির বিরুদ্ধে তালিবান যেভাবে লড়াই চালাচ্ছে তাঁর প্রশংসা করেন। তার কিছু সময় কাটতেনা কাটতেই নিজের অবস্থান থেকে ১৮০ ডিগ্রি ঘুরে গিয়ে মার্কিন রাষ্ট্রপতি জো বাইডেনের পাশে দারিয়ে ইমরান বলেন, “আফগানিস্তান থেকে সেনা প্রত্যাহার নিয়ে অযাচিত নিন্দার মুখে পড়তে হচ্ছে নব নির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্টকে।” ইমরান বলেন, সেই সময় যেটা করনিও ছিল মার্কিন প্রেসিডেন্ট সেটাই করেছেন।
আমেরিকার সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে তালিবানের লড়াইতে, পাকিস্তানের সহায়তার অভিযোগ উঠেছিল, এদিন সেই অভিযোগও অস্বীকার করেন ইমরান। এই অভিযোগের কোনও বাস্তবিক ভিত্তি নেই বলে তিনি বলেন, “এই ঘটনা যদি কেউ সত্যি বলে ধরে নেয়, তবে বুঝতে হবে পাকিস্তান, আমেরিকা ও ইউরোপীয় দেশ গুলির (European Countries) তুলনায় পাকিস্তান শক্তিশালী।”
পাক প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য, আফগানিস্তান ইস্যুতে আমেরিকার পাশে থাকতে গিয়ে পাকিস্তানকে মূল্য চোকাতে হয়েছে। তারপরেও যদি মার্কিন রাজনীতিবিদরা পাকিস্তানকে দোষারোপ করেন তা অত্যন্ত বেদনাদায়ক। দু’দশক আগে, আমেরিকার রাশিয়া বিরোধিতার অঙ্গ হিসেবে মুজাহিদিন বাহিনী গঠন করতে সহায়তা করে পাক গুপ্তচর সংস্থা। সেই কথা মনে করিয়ে দিয়ে ইমরান বলেন “আমরা তাদের বিদেশী শক্তির দখল করে নেওয়ার মনোভাবের বিরুদ্ধে, তাঁদের আমরা লড়াই করার জন্য প্রশিক্ষণ দিয়েছি। এটি ছিল একটি পবিত্র যুদ্ধ, একটি জিহাদ।”
ফ্রান্সের কাছ থেকে সস্তায় ২৪টি ‘সেকেন্ড হ্যান্ড’ মিরাজ-২০০০ যুদ্ধবিমান কিনতে চলেছে ভারত