Table of Contents
পুরুষ হোক বা মহিলা, স্বাস্থ্যের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আর কিছুই নয়। তাই, সকল বয়সের মানুষেরই তাদের স্বাস্থ্যের প্রতি যত্নবান হওয়া উচিত।
শরীরে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন
মহিলাদের ক্ষেত্রে, ২০ বছর বয়সের পর, মহিলাদের শরীরে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আসে, যা কখনও কখনও সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে। অতএব, ২০ বছর বয়সের পর মহিলাদের নিয়মিত কিছু পরীক্ষা করা উচিত। দেখা যাক কোন পরীক্ষাগুলি প্রয়োজনীয়। ডাক্তারদের মতে, ২১ বছর বয়সে মহিলাদের প্যাপ স্মিয়ার করা শুরু করা উচিত এবং প্রতি তিন বছর অন্তর নিয়মিত করা উচিত। প্যাপ পরীক্ষার পাশাপাশি, মহিলাদের ৩০ বছর বয়স থেকে প্রতি পাঁচ বছর অন্তর HPV পরীক্ষা করা উচিত। এই পরীক্ষাটি জরায়ুমুখের ক্যান্সার সৃষ্টিকারী ভাইরাস সনাক্ত করার জন্য করা হয়।
আরও পড়ুন : শরীরে প্রোটিনের ঘাটতি কেন হয়? এর লক্ষণগুলি কি কি?
পরীক্ষা করা গুরুত্বপূর্ণ
বেশিরভাগ যৌন সংক্রামক রোগ কোনও লক্ষণ ছাড়াই ঘটে এবং সনাক্ত করা যায় না। এগুলো হওয়ার ঝুঁকি বেশি। কারণ এটি আপনার সঙ্গী থেকে আপনার মধ্যে সংক্রামিত হতে পারে। গর্ভাবস্থায় এটি শিশুর ক্ষতি করতে পারে। তাই, পরীক্ষা করানো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আজকাল, অল্পবয়সী ছেলেমেয়েদের মধ্যে ডায়াবেটিসের লক্ষণগুলি বৃদ্ধি পাচ্ছে, যা মহিলাদেরও ঝুঁকির মুখে ফেলতে পারে। তাই, ২০ বছর বয়সের পরে নিয়মিত আপনার ডায়াবেটিস পরীক্ষা করানো খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
স্তন পরীক্ষা খুবই গুরুত্বপূর্ণ
২০ বছর বয়স থেকে স্তন পরীক্ষা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। মহিলাদের মধ্যে স্তন ক্যান্সারের ঘটনা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে, যা এটিকে একটি গুরুত্বপূর্ণ ঝুঁকির কারণ করে তোলে। অতএব, উপযুক্ত সময়ের ব্যবধানে স্তন পরীক্ষা করা উচিত এবং কোনও সমস্যা হলে অবিলম্বে তার ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করা উচিত।
Disclaimer: এই নিবন্ধে উল্লিখিত পদ্ধতি এবং পরামর্শগুলি সাধারণ স্বাস্থ্য জ্ঞানের ভিত্তিতে লেখা, এটি অনুসরণ করার আগে একজন ডাক্তার বা সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
